সম্মানিত প্রিয় শিক্ষার্থী ভাই-বোনেরা বাংলাদেশের ভূ প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য জানতে এই আর্টিকেলে প্রবেশ করার জন্য শুরুতেই জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ। আপনি কি বাংলাদেশের ভূ প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য সমূহ জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটিতে এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করতে যাচ্ছি। তো আপনি একটু সবুর করে শুরু থেকে একেবারে শেষ অবদি পড়েন তাহলে আমরা আশা করছি বাংলাদেশের ভূ-প্রকৃতি বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য জেনে নিতে পারবেন।।
যদি তোমাদের পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে কোন সময় বাংলাদেশের ভূ-প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য আলোচনা কর, এই প্রকারের প্রশ্ন আসে তাহলে তোমরা নির্দ্বিধায় আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ার পরে যে জ্ঞান অর্জন করবা সেটি বানিয়ে বানিয়ে গুছিয়ে সহজে লিখতে পারো। তাহলে চলুন, আর বেশি কথা না বাড়িয়ে আজকের আর্টিকেলটিতে বাংলাদেশের ভূ-প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আলোচনা করা যাক।
বাংলাদেশের ভূ প্রকৃতি কত প্রকার
বাংলাদেশের ভূ- প্রকৃতিকে ভূমির বন্ধুরতার পার্থক্য ও গঠনের সময়ানুক্রমিক দিক থেকে প্রধানত ৩ ভাগে বিভক্ত করা হয় যথাঃ
- ১. টারশিয়ারি যুগের পাহাড়সমূহ;
- ২. প্লাইস্টোসিনকালের সোপানসমূহ বা চত্বরভূমি ও
- ৩. সাম্প্রতিককালের প্লাবন সমভূমি।
আয়তন ও অবস্থান
বাংলাদেশের ভূখণ্ডের প্রায় ৭০ শতাংশ অঞ্চল প্লাবনভূমি দ্বারা আচ্ছাদিত। বাংলাদেশের মোট আয়তন প্রায় ১,২৪,২৬৫ বর্গ কিলোমিটার। এই বিস্তৃত অঞ্চল মূলত ব্রহ্মপুত্র, যমুনা এবং মেঘনা নদীর অববাহিকায় অবস্থিত, যা দেশের ভৌগোলিক বৈচিত্র্যকে অনন্য করে তোলে।
বাংলাদেশের ভূ প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য
বাংলাদেশের প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য হচ্ছে বৈচিত্রমুখী। সাধারণ ভাষায় এগিয়ে বিচিত্রময় বলা হয়ে থাকে। বাংলাদেশের রয়েছে প্রায় অনেক ধরনের আলাদা আলাদা অঞ্চল। যার ফলে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন বৈচিত্র্যময় ভূমি রয়েছে। মূলত আমরা তোমাদের সাথে আজকের এই আর্টিকেলে বাংলাদেশের ভূ প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য নিয়ে আলোচনা করব।
বাংলাদেশের প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য সম্পূর্ণভাবে বৈচিত্র্যময়। যার ফলে এগুলোকে বিভিন্নভাবে ভাগ করা হয়ে থাকে। আমাদের বাংলাদেশ মূলত একটি নদীমাতৃক দেশ। এই দেশে রয়েছে কোনায় কোনায় বিভিন্ন ধরনের নদী। অবশ্যই এ সকল নদীগুলো বাংলাদেশের বুক চিরে বঙ্গোপসাগরে গিয়ে মিলিত হয়েছে।
বাংলাদেশের এই সকল আলাদা আলাদা বিভিন্ন নদী থাকার কারণে ভূতাত্ত্বিক গঠন এবং জলবায়ুকে প্রভাবিত করেছে। বাংলাদেশকে বদ্বীপ অঞ্চলের বলা হয়ে থাকে। মূলত ঢাকাকে বদ্বীপ বলা হয়ে থাকে বিশেষভাবে। কারণ ঢাকা মূলত সম্পূর্ণভাবে ব দ্বীপ আকৃতির। এই বদ্বীপ বলার পিছনেও আবার কারণ হচ্ছে বাংলাদেশের বঙ্গ ভূমি। বাংলাদেশকে মূলত বঙ্গভূমি বলা হয়ে থাকে।
আসুন এবার আমরা বাংলাদেশের প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য নিয়ে সম্পূর্ণভাবে আলোচনা করে ফেলি।
নদ নদী: বাংলাদেশের ভূপ্রকৃতি নিয়ে আলোচনা করতে গেলে সবার আগে নদনদীর বিষয়টি চলে আসে। বাংলাদেশের ছোট বড় প্রায় সাতটি রও বেশি নদী রয়েছে। তবে তার মধ্যে বৃহত্তম যে সকল নদীগুলো রয়েছে সেগুলো হচ্ছে পদ্মা, মেঘনা এবং যমুনা।
এই নদীগুলো ছাড়া বাংলাদেশের প্রায় সকল নদী কোন না কোনভাবে এই নদীর শাখা নদী। বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ এবং এই দেশের নদীগুলোর মাধ্যমে দেশটির ভূপ্রকৃতি টিকে রয়েছে। দেশটিতে নদী থাকার কারণেই বিভিন্ন জায়গাতে যে কোন মৌসুমে চাষাবাদ করা সম্ভব হচ্ছে। নদীমাতৃক দেশ হওয়ার কারণে যেকোনো সময় সহজেই পানি পাওয়া যায়।
নদীর আশেপাশে চাষাবাদ করলে সেখানে টানির জন্য আলাদা করে খরচ করতে হয় না। এছাড়া নদীমাতৃক দোষ হওয়ার কারণে এখানে পলিমাটির অভাব নেই। এবং অনেকেই কৃষি কাজের পাশাপাশি মাছ শিকার করেও অর্থ উপার্জন করতে পারছে। এছাড়া নদীপথে বিভিন্ন প্রকারের যানবাহন চলাচলের মাধ্যমেও অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ হচ্ছে বাংলাদেশ।
পার্বত্য অঞ্চল
বাংলাদেশে রয়েছে দক্ষিণ পূর্ব অঞ্চলে জুড়ে পাহাড়ে পর্বতে সমাহার। যার মধ্যে সবচাইতে বহুল পরিচিত এবং বিখ্যাত পাহাড়গুলো হচ্ছে চট্টগ্রাম অবস্থিত। ছাড়াও দেশের অন্যান্য অঞ্চল যেমন সিলেট, খাগড়াছড়ি ইত্যাদি জায়গাতে রয়েছে আরও অসংখ্য পাহাড়।
এ সকল পাহাড় থেকে পাওয়া যায় বিভিন্ন প্রকারের বড় বড় এবং শক্তিশালী এবং দামি দামি পাথর। যেই পাথরগুলি দেশে এবং বিদেশে রপ্তানি করার মাধ্যমে অর্থ উপার্জিত হয়। অর্থনীতিতে পাহাড় অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
পললভূমি
বাংলাদেশের ৮০ শতাংশ অঞ্চল জুড়ে পলল ভূমি গঠিত হয়েছে। যার ফলে দেশের মাটি বিভিন্নভাবে উর্বর এবং কৃষি প্রধান দেশে পরিণত করেছে। এই মাটির কারণে বাংলাদেশে কৃষকের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি। দেশে পলিমাটি বেঁচে থাকার প্রধান কারণই হচ্ছে নদী।
বিভিন্নভাবে পলিমাটি বহন করে বাংলাদেশের মাটিতে নিয়ে আসে যার ফলে সহজে এখানে চাষাবাদ করা যায়। বাংলাদেশে বর্তমান সময়ের ধান গম ভুট্টা সহ আরো বেশ কিছু বিভিন্ন জাতের সব সবজি এবং ফল ফসল আবাদ করা যাচ্ছে। এর মাধ্যমে অনেক মানুষের জীবিকা নির্বাহ করা সম্ভব হচ্ছে।
জলবায়ুর বৈশিষ্ট্য
বাংলাদেশে মূলত তিনটি ঋতু রয়েছে। যেগুলো হচ্ছে গ্রীষ্ম বর্ষা শীত। এই তিনটি ঋতুই সাধারণত দেশে সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। বাংলাদেশী শুধুমাত্র দেশ এবং বাংলাদেশের ছয়টি ঋতু রয়েছে। তবে বেশিরভাগ সময়ে বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল দেখা যায়। বিশ্ব প্রধান দেশ হওয়ার কারণে বাংলাদেশের আবহাওয়া সবসময় প্রায়ই উৎস থাকে। এছাড়াও শীতকালে দুপুরের দিকে বাংলাদেশের আবহাওয়া উৎসাদা লক্ষ্য করা সম্ভব।
প্রাকৃতিক সম্পদের বৈশিষ্ট্য
বাংলাদেশ প্রাকৃতিক সম্পদের দিক দিয়ে বিশেষভাবে এগিয়ে রয়েছে। যার মধ্যে পাহাড়ি অঞ্চল থেকে অন্যতমভাবে গ্যাস কয়লা এবং চুনা পাথর পাওয়া যায়। এছাড়াও বালি রয়েছে যা বর্তমান বাজারে অনেক বেশি দামি। যে বালি সাধারণত নদী থেকে উঠে আসে।
বাংলাদেশের চারটি ভূ প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য
বাংলাদেশের ভূ-প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য গুলো দেশের ভৌগোলিক অবস্থান এবং বাংলাদেশের ও জলবায়ু এবং আরো বেশ কিছু গঠনের উপর ভিত্তি করেই নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। আমরা আপনাদের উদ্দেশ্যে নিচে চারটি গুরুত্বপূর্ণ ভুপ্রা প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যগুলো আলোচনা করছি আমাদের বাংলাদেশের। বৈশিষ্ট্যগুলো আপনাদের জেনে রাখা অত্যন্ত জরুরি।
প্লাবনভূমি
সাধারণত নদী এর উপরে বা নদীর পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে গঠিত যে সকল বিস্তৃত প্লাবনভূমি রয়েছে সেগুলোকে প্লাবনভূমি বলা হয়। এগুলোর মধ্যে ৮০% এলাকায় মূলত যমুনা পদ্মা এবং মেঘনা নদীর পার্শ্ববর্তী এলাকায় গঠিত হয়েছে। এ সকল এলাকার ভূমিগুলো সাধারণত সম্পূর্ণভাবে উর্বর হয়ে থাকে এবং কৃষি কাজের জন্য উপকারী উপযোগী হয়ে থাকে। তবে এই ভূমিতে বর্ষাকালের ভীষণ বৃষ্টিপাতে বিভিন্ন সময় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়ে থাকে যা পরবর্তীতে বন্যায় রূপ নেয়।
পার্বত্য অঞ্চল
পার্বত্য অঞ্চল বলতে মূলত পাহাড়ি অঞ্চল কে বোঝানো হয়েছে। বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্ব অঞ্চলে মূলত পার্বত্য অঞ্চল অবস্থিত। যেখানে বিভিন্ন প্রকারের বড় বড় পাহাড় রয়েছে। এ সকল পার্বত্য অঞ্চলগুলো সাধারনত চা চাষের জন্য বিখ্যাত। এছাড়া চা চাষ বাদেও এখানে বিভিন্ন মসলার চাষ করা হয়ে থাকে। বন্যপ্রাণী এখানে থাকে অনেক বেশি পরিমাণে। তাছাড়া পার্বত্য অঞ্চল গুলো পাহাড়ি উপজাতিদের জন্য উপযোগী ।
ডেল্টা অঞ্চল
বাংলাদেশ পৃথিবীর অন্যতম একটি ডেল্টা ভূমি হিসেবে পরিচিত। নদীর মোহনায় গঠিত পূর্ব পশ্চিম পাশে অবস্থিত অঞ্চল গুলোকে ডেল্টা ভূমি বলা হয়ে থাকে। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে সুন্দরবন।
পলি ভূমি
মূলত কলিজাতীয় ভূমি অর্থাৎ পলিমাটি দিয়ে যে সকল এলাকাগুলো গঠিত হয়েছে যেমন উত্তর অঞ্চল এবং পশ্চিম অঞ্চল সেগুলোকেই বলা হয়ে থাকে পলি ভুমি। এ সকল ভূমিগুলো সাধারণত উঁচু হয়ে থাকে যার ফলে বন্যায় সহজে ডুবে যায় না।
এই চারটি হচ্ছে বাংলাদেশের মূল অঞ্চল। এই চারটি বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে বাংলাদেশী গঠিত হয়েছে। আদিমারত্রী দেশ হওয়া সত্ত্বেও বাংলাদেশের যে পরিমাণ ভূমি রয়েছে সেখানে প্রায় কোটি কোটি মানুষ বাস করছে। আরে সেই সকল মানুষগুলো নিয়মিতভাবেই এই সকল ভূমি গুলোতে নিজেদের প্রয়োজন অনুযায়ী বিভিন্নভাবে ব্যবহার করছে।
বাংলাদেশের ভূ প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য ও প্রভাব
বাংলাদেশ একটি বৈচিত্র্যময় দেশ এবং ভূ-প্রাকৃতিক দিক দিয়ে এটি বৈচিত্র্যময় এবং বৈশিষ্ট্য দিক দিয়ে সম্পূর্ণভাবেই আলাদা। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য কত দিক থাকার কারণে এটি একটি অন্যতম দেশ হিসেবে পরিচিত। যেখানে রয়েছে ভূ-প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যের কারণে বিভিন্ন অঞ্চলে আলাদা আলাদা বৈচিত্র্য। এখানে রয়েছে যেমন উঁচু ভূমি তেমনি রয়েছে সমতল ভূমি আবার তেমনি রয়েছে ঢালুভূমি।
এছাড়াও রয়েছে পাহাড়ি ভুমি এবং এ ধরনের আলাদা আলাদা বিষয়। আর এই সকল কারণে বাংলাদেশের মানুষের জীবনের উপর অর্থনীতির এবং সংস্কৃতির উপর বিভিন্নভাবে প্রভাব পড়ে। বাংলাদেশ রয়েছে ৭০০ ব্যাধি ছোট ছোট নদী। রয়েছে বঙ্গপসাগরের মতন একটি বৃহত্তম মহাসাগর। বাংলাদেশের সকল নদীগুলির প্রায় এবং বঙ্গোপসাগরে গিয়েও পৌঁছেছে।
আর এই সকল শাখা নদী গুলো বাংলাদেশের প্রত্যেকটি গ্রাম শহর এবং বিভিন্ন পল্লী এর মধ্যে বিস্তৃত। এজন্যই বাংলাদেশকে বলা হয়ে থাকে নদীমাতৃক দেশ। তাছাড়া বাংলাদেশে রয়েছে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে বিখ্যাত বেশ কয়েকটি স্পট। এমন রয়েছে ঐতিহ্যবাহী স্পট তেমনি রয়েছে এখানে অনেক অনেক ধরনের প্রাকৃতিক বা ন্যাচারাল পর্যটন কেন্দ্র।
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে পর্যটন শিল্প অনেক বেশি ভাবে প্রভাব ফেলে। এর মধ্যে অন্যতম এরিয়া হচ্ছে সুন্দরবন কক্সবাজার এবং পাহাড়ি অঞ্চল গুলো। এই সকল জায়গা গুলোতে বেশিরভাগ পর্যটক বাইরের দেশ থেকে আসে। ছাড়াও বাংলাদেশের মানুষজন নিজেদের দেশের সৌন্দর্যগুলো উপভোগ করার জন্য নিয়মিত এখানে ভিজিট করে থাকে। এর ফলে পর্যটন শিল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশে অনেকভাবে উপার্জন করে।
বাংলাদেশের ৮০% এরিয়া জুড়ে নিম্নভূমি হওয়ার কারণে এখানে প্রায় বন্যা দেখা যায়। বন্যার পরিমাণ বাংলাদেশে বেশি এবং বাংলাদেশের যখন বন্যা হয় তখন প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি হয়। যে সকল অঞ্চলে বন্যার পরিমাণ বেশি বার সমতল ভূমির সেই সকল অঞ্চলে বেশি ক্ষতি হয়। ২০২৪ সালেও ভারত পানি ছেড়ে দেওয়ার কারণে প্রচুরভাবে প্লাবিত হয় বাংলাদেশ এবং প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি হয়। ভয়াবহ বন্যা দেখেছে বাংলাদেশ পূর্ববর্তী বেশ কয়েক বছর।
ভারত ও মায়ানমারকে বাংলাদেশের সমুদ্র সীমানার মধ্যে অবৈধ প্রবেশ বন্ধ করতে পারেনি। বাংলাদেশ জাতিসংঘের কাছে তার বৈধ সমুদ্র সীমানা পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র তথ্য ও উপাত্ত জমা দিয়েছিল।
ভূ রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমান আধুনিক যুগে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের অধিকাংশ সমুদ্রপথে সম্পন্ন হয়ে থাকে। এই কারণে এই পরিবহন মাধ্যমে পণ্য পরিবহন খরচ তুলনামূলক ভাবে অন্যান্য পরিবহন মাধ্যম অপেক্ষা কম।
বাংলাদেশের ভূ প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে শেষ মতামত
আশা করছি প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা তোমরা আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ার পরে বাংলাদেশের ভূ প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জানতে পেরেছো। তোমাদের প্রিয় বন্ধু এবং সহপাঠীদের সঙ্গে অবশ্যই এই আর্টিকেলের লিংক শেয়ার করবে। তারাও খুব সহজেই এই আর্টিকেলটি পড়ার পরে বাংলাদেশের ভূ-প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জেনে নিতে পারবে।
এই পোষ্টটি শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে তাদেরকেও বাংলাদেশের ভূ প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যনিয়ে জরুরি পোষ্টটি জানানোর সুযোগ করে দিতে পারেন। আজকে আমরা আপনাদের মাঝে বাংলাদেশের ভূ প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য নিয়ে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করলাম। এমন আরও প্রয়োজনীয় শিক্ষামূলক ব্লগ পোষ্ট পড়তে আমাদের এই সাইটটি নিয়মিত ভিজিট করার অনুরোধ রইলো ধন্যবাদ।