নেটওয়ার্ক কাকে বলে? নেটওয়ার্ক কত প্রকার ও কি কি

আমরা প্রায় সকলেই ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকি কিন্তু এই ইন্টারনেট সম্পর্কে আমাদের কি পরিমাণ ধারণা রয়েছে সেটা কি আদৌ জানা আছে? আপনি যদি ইন্টারনেটের গভীরতা নিয়ে জানতে চান তাহলে প্রথমে আপনাকে নেটওয়ার্ক কাকে বলে? নেটওয়ার্ক কত প্রকার ও কি কি সেই সম্পর্কে জানতে হবে।

আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটিতে আপনাদের সঙ্গে নেটওয়ার্ক কত প্রকার এবং কি কি এই বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্যগুলো আলোচনা করা হবে। তাই অবশ্যই এই আর্টিকেলটি শেষ অব্দি পড়তে থাকুন যদি আপনার নেটওয়ার্ক কত প্রকার এবং কি কি সম্পর্কে জানার ইচ্ছা থাকে।

নেটওয়ার্ক কাকে বলে

নেটওয়ার্ক কাকে বলে

নেটওয়ার্ক হচ্ছে এমন একটি সিস্টেম যে সিস্টেমের আওতায় প্রায় অনেকগুলো ডিভাইস একসঙ্গে কানেক্টেড থাকে। এ সকল ডিভাইস গুলো হতে পারে মোবাইল ফোন, কম্পিউটার কিংবা অন্যান্য যে কোন ইলেকট্রিক ডিভাইস। এমন ডিভাইস হতে হবে যে ডিভাইস গুলো সাধারণত ইন্টারনেটের প্রয়োজন হয় ব্যবহার করার জন্য। যেমন ধরুন মোবাইল ফোন ব্যবহার করার জন্য আপনার অবশ্যই ইন্টারনেটের প্রয়োজন হবে আর সেই ইন্টারনেটটি তৈরি করার জন্যই নেটওয়ার্ক সিস্টেম সাহায্য করবে।

নেটওয়ার্ক সিস্টেম ছাড়া বর্তমান সময়ে পৃথিবীর সম্পূর্ণ অচল হয়ে পড়বে। কারণ পৃথিবীর প্রায় সব মানুষই বর্তমান সময়ে কোন না কোন ভাবে প্রত্যক্ষ অথবা পরোক্ষভাবে ইন্টারনেট সিস্টেম ব্যবহার করতে বাধ্য। ধরুন আপনার পরীক্ষার ফলাফল দেখার প্রয়োজন সে ক্ষেত্রে আপনি কোনভাবেই আপনার মুটকোন ছাড়া পরীক্ষার ফলাফল দেখতে পারবেন না।

আর সেই মুঠোফোনে যদি আপনি নেটওয়ার্ক সিস্টেম ব্যবহার না করেন সে ক্ষেত্রে আপনি সেই রেজাল্ট দেখতে পারছেন না। ঠিক এই কারণেই বলা হচ্ছে নেটওয়ার্ক সিস্টেম হচ্ছে এমন একটি অদ্ভুত সিস্টেম যে সিস্টেম ছাড়া পৃথিবী বর্তমান সময় সম্পূর্ণ অচল।

এই নেটওয়ার্ক সিস্টেম এর আবিষ্কারের পর থেকেই পৃথিবী একদম ছোট হয়ে গেছে। কারণ একজনের ডিভাইস অন্যজনের সাথে কানেক্টেড হওয়ার পর থেকে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তের মানুষের সঙ্গে সহজেই নিজের মনের ভাব প্রকাশ করা সম্ভব। যার ফলে নেটওয়ার্ক সিস্টেমের প্রয়োজনীয়তা অত্যন্ত জরুরী।

নেটওয়ার্ক কত প্রকার ও কি কি

নেটওয়ার্ক সাধারন্ত ৩ প্রকারের হয়ে থাকে যথাঃ।

  • লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক
  • ওয়াইট এরিয়া নেটওয়ার্ক
  • মেট্রোপলিটন এরিয়া নেটওয়ার্ক

১. লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক

লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক মূলত সিস্টেমের আওতায় শুধুমাত্র নির্দিষ্ট কোন এলাকার নির্দিষ্ট কিছু ডিভাইস এই লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত করা যায়। এ লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক সিস্টেম টি সাধারণত স্কুল, বাসা বাড়ি কিংবা অফিস আদালতের জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তবে এটি বেশি দূর পর্যন্ত ফ্রিকোয়েন্সি থাকে না।

তাছাড়া অল্প খরচায় আপনি অনেক দ্রুত গতির ইন্টারনেট পরিষেবা ব্যবহার করতে পারবেন। সাধারণত যারা ব্যক্তিগত অফিস আদালত চালানোর জন্য অর্থাৎ ছোটখাটো আইটি সেন্টার চালানোর জন্য ভালো নেটওয়ার্ক সিস্টেম খুঁজে তারা চাইলে লোকাল এরিয়া এই নেটওয়ার্ক সিস্টেম ব্যবহার করতে পারে।

২. ওয়াইট এরিয়া নেটওয়ার্ক

একটি পুরো শহরকে যদি ইন্টারনেট সুবিধার আওতায় আনতে চায় কেউ তাহলে সে হোয়াইট এরিয়া নেটওয়ার্ক সিস্টেম ব্যবহার করবে। হোয়াইট এরিয়া নেটওয়ার্ক সিস্টেম এমন একটি নেটওয়ার্ক সিস্টেম যার সহজ তাই সম্পূর্ণ একটি বৃহত্তম শহরকে ইন্টারনেট সুবিধা দেওয়া সম্ভব।

আর এই নেটওয়ার্ক সিস্টেম দিয়ে ঠিক একই কাজ করা হয়। এ নেটওয়ার্ক সিস্টেমের আওতায় সাধারণত আমরা ইন্টারনেট সুবিধা গুলো ব্যবহার করছি। white এরিয়ার নেটওয়ার্ক সিস্টেম খুব সহজেই পুরো একটি দেশকে কিংবা আপুরা পৃথিবীতে ইন্টারনেট সুবিধা দিতে পারে এবং ওয়াইড এরিয়ার নেটওয়ার্ক সিস্টেমের স্পিরিট হয় অত্যন্ত গতিসম্পন্ন।

তবে গতিসম্পন্ন হলেও এটি অনেক বেশি ব্যয়বহুল। এর ফলে বড় বড় কোম্পানিগুলোই শুধুমাত্র হোয়াইট এরিয়া নেটওয়ার্ক সিস্টেম ব্যবহার করে থাকে। যেমন চিন্তা করুন একটি সিম কোম্পানি অথবা আরও বেশ কিছু কোম্পানি রয়েছে যারা এ ধরনের নেটওয়ার্ক সিস্টেম ব্যবহার করে। এ ধরনের নেটওয়ার্ক সিস্টেম যদি আপনি তৈরি করতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার অবশ্যই বড় বড় টাওয়ারের প্রয়োজন হবে আরও বেশকিছু ইকুইপমেন্ট প্রয়োজন হলে যা অত্যন্ত খরচাসাধ্য একটি বিষয়।

৩. মেট্রোপলিটন এরিয়া নেটওয়ার্ক

শুধুমাত্র নির্দিষ্ট একটি এলাকাবাস শহরের জন্য যদি কোন নেটওয়ার্কের প্রয়োজন হয় সেক্ষেত্রে মেট্রোপলিটন এরিয়া নেটওয়ার্ক সিস্টেম ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যেকোনো ধরনের ছোটখাট কর্পোরেট অফিস অথবা পুরো একটি এলাকা জুড়ে বিস্তৃত নেটওয়ার্কের সিস্টেমের আওতায় আনার জন্য মেট্রোপলিটন এরিয়া নেটওয়ার্ক ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

এই নেটওয়ার্ক সিস্টেম টি ঠিক লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক সিস্টেম এর মতই ১০০ এমবিপিএস থেকে এক জিবিপিএস পর্যন্ত ইন্টারনেট সরবরাহ করতে পারে। সাধারণত ওয়াইফাই ব্যবহার করার জন্য অর্থাৎ ইন্টারনেট ব্যবহার করার জন্য এ ধরনের নেটওয়ার্ক সিস্টেম ব্যবহার করা থাকে।

যার সহায় তাই খুব সহজেই অনেকগুলো ডিভাইস একই সঙ্গে কানেকশন করা যায় সম্পূর্ণ একটি এলাকার। এটির ফ্রিকোয়েন্সি অত্যন্ত দূরবর্তী পর্যন্ত থাকে যার ফলে খুব সহজেই একটি নেটওয়ার্ক সিস্টেম তৈরি করলে পুরো এলাকা জুড়ে ব্যবহার করা সম্ভব।

উপরে উল্লেখিত তিনটি ধরন হচ্ছে নেটওয়ার্কের প্রধান তিনটি ধরন। তবে এছাড়াও নেটওয়ার্কের আরো বেশ কয়েকটি ধরন রয়েছে যেগুলো হলো: প্যান, স্যান, ভ্যান ইত্যাদি। এগুলোও হচ্ছে নেটওয়ার্কের আরো বেশ কিছু ধরন। প্রত্যেক ধরনের নেটওয়ার্কের আলাদা আলাদা কার্যকরী ভূমিকা রয়েছে তাই প্রতিটি নেটওয়ার্ক নিজস্ব দিক দিয়ে বিশেষভাবে জরুরী। তাই ধৈর্য্য ধরে এই আর্টিকেলটি পড়ে নেটওয়ার্ক কত প্রকার ও কি কি জেনে নিন

নেটওয়ার্ক কিভাবে কাজ করে

নেটওয়ার্ক মূলত এমন একটি সিস্টেম যে সিস্টেমের সহায়তায় পৃথিবীতে ইন্টারনেট ব্যবহার করা যাচ্ছে আবার সেই ইন্টারনেট ব্যবহার করে তথ্যপ্রযুক্তির বিভিন্ন ডিভাইসের সহায়তায় আমরা বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম সম্পাদন করতে পারছি। বর্তমানে পৃথিবীতে ইন্টারনেট ব্যতীত একটি সময় থাকা সম্ভব নয়।

ঠিক তেমনিভাবে নেটওয়ার্ক ছাড়া আবার ইন্টারনেট কখনোই চলবে না। আর এই নেটওয়ার্ক কাজ করে থাকে বিভিন্ন ডিভাইসের মধ্যে একে অপরের সঙ্গে সংযুক্ত করে ইন্টারনেটের ডাটা ভাগাভাগি করার সহায়তায়। আর এই কাজটি করার জন্য মূলত নেটওয়ার্কের বেশ কিছু নির্দিষ্ট পরিমাণ সফটওয়্যার এবং বেশ কিছু প্রোটকল রয়েছে।

সকল প্রটোকল এবং সফটওয়্যার গুলো সঠিকভাবে নিয়ম মেনে কাজ করে বলেই এখন ইন্টারনেট ব্যবহার করা সম্ভব হচ্ছে এবং নেটওয়ার্ক চলছে। ডিভাইসের সংযোগগুলো সঠিকভাবে দেওয়ার মাধ্যমেই নেটওয়ার্ক কাজ করে। আর এই সকল ডিভাইস গুলো হতে পারে কম্পিউটার মোবাইল ফোন ইত্যাদি। এ সকল ডিভাইসগুলোতে তারের মাধ্যমে অথবা ওয়ারলেস মাধ্যমে সংযোগ দিতে হয়।

এছাড়া নেটওয়ার্ক সিস্টেম সঠিকভাবে কার্যক্রম পরিচালনার জন্য অবশ্যই এক ডিভাইসের সঙ্গে অন্য ডিভাইসের ডাটা আদান প্রদান করতে হয়। ডাটা প্যাকেজ গুলো একে অন্যের সঙ্গে অর্থাৎ একটি ডিভাইস অন্য ডিভাইসের সঙ্গে আদান-প্রদান করার মাধ্যমেই মূলত নেটওয়ার্ক সিস্টেমটি সঠিকভাবে কার্যক্রম সম্পাদন করতে পারে।

আর এই কাজটি সঠিকভাবে হওয়ার জন্যই মূলত ডাটা প্যাকেজ এর মধ্যে বেশ কিছু ডিভাইস এবং বেশ কিছু প্রটোকল থাকে। যার সহায়তায় এক প্রাপক থেকে অন্য প্রেরক এর কাছে তা পৌঁছায়। এভাবে মূলত নেটওয়ার্ক সিস্টেম কাজ করে।

সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত নেটওয়ার্ক টপোলজি কোনটি

বর্তমান সময়ে পৃথিবীতে সবচাইতে বেশি ব্যবহৃত নেটওয়ার্ক টপোলজি হচ্ছে স্টার্ট টোপোলজি। এটি এমন একটি সিস্টেম যা কিনা পৃথিবীতে বর্তমান সময় খুবই বেশি জনপ্রিয় এবং সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত। বর্তমান সময়ে এটি সবচাইতে বেশি ব্যবহার হওয়ার পেছনের সবচাইতে প্রধান কারণটি হচ্ছে এটি সহজে স্থাপনা করা যায় এবং খুব সহজেই পরিচালনা করা সম্ভব।

তাছাড়া এই সিস্টেমের নেটওয়ার্কের পারফরম্যান্স অত্যন্ত বেশি উন্নত হয়ে থাকে এবং নেটওয়ার্ক অনেক বেশি স্টেবল থাকে। প্রতিটি সাধারণত একটি সুইচের মাধ্যমে সরাসরি কানেকশন দেওয়া যায় যার ফলে ইন্টারনেটের পারফরম্যান্স থাকে অনেক বেশি।

এছাড়া ডাটা সহজে ট্রান্সফার করা যায় এবং গতি থাকে অনেক টাই বেশি অন্যান্য ডিভাইসের তুলনায় এবং ডাটা ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে অত্যন্ত বেশি দ্রুত এবং নির্ভুল হয়ে থাকে। তবে একটি সমস্যা আপনাদের কাছে অনেক বেশি গুরুতর মনে হতে পারে সেটি হচ্ছে একটু বেশি খরচ। ডিভাইসের জন্য আলাদা আলাদা কেবল এবং সুইচের প্রয়োজন হয় বলেই কিন্তু খরচের পরিমাণ বেশি হয়ে থাকে। এছাড়া অন্য কোন সমস্যা আপনি লক্ষ্য করবেন না স্টার ট্রপোলজির ক্ষেত্রে।

নেটওয়ার্কের সুবিধা

নেটওয়ার্ক বিহীন বর্তমান সময়ে একটি মুহূর্ত কাটানো সম্ভব নয়। নেটওয়ার্ক সিস্টেমের সহায়তায় একটি ডিভাইস ডিভাইসের সঙ্গে তথ্য আদান প্রদান করার মাধ্যমে রিসোর্স ভাগাভাগি করে এবং মানুষের মধ্যে কানেক্টিভিটি তৈরি তৈরি করে থাকে। আর নেটওয়ার্ক সিস্টেম এর ব্যবহার করার মাধ্যমে বর্তমান সময়ে সকল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং স্কুল কলেজ এছাড়াও প্রায় অধিকাংশ কার্যক্রম সম্পাদন করা হয়।

আর এই নেটওয়ার্কের সুবিধা গুলো রয়েছে অনেক। যেমন, ধরুন আপনি একটি খবর অন্যজনের কাছে পাঠাতে চাচ্ছেন সে ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই সে মানুষটির সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। পূর্ববর্তী সময়ে মানুষ এই যোগাযোগ করত বিভিন্ন সিস্টেমে। পরবর্তীতে তা নেটওয়ার্কের আওতায় এসে মানুষ খুব সহজে দ্রুত একজন অন্যজনের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে।

এছাড়া আপনার জানা যে কোন তথ্য আপনি খুব সহজেই অন্য জনের সাথে শেয়ার করতে পারেন এবং অন্যজন তার জানা তথ্যগুলো আপনার সাথে শেয়ার করতে পারে। এর ফলে তথ্য আদান-প্রদানের মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন করতে পারে সকলেই। এছাড়া নেটওয়ার্ক সিস্টেম ব্যবহার করে খুব সহজে ব্যবস্থার প্রতিষ্ঠানের হিসাব নিকাশ এছাড়াও বেশ কিছু তালিকা একজন অন্যজনের সাথে শেয়ারিং এর মাধ্যমে কোম্পানির কাঠামো বজায় রাখে। এরকম সুবিধা গুলোর কারণেই নেটওয়ার্ক অনেক বেশি জরুরী।

নেটওয়ার্কের অসুবিধা

নেটওয়ার্কের অবশ্যই অনেক বেশি সুবিধা আছে তবে কিছু ক্ষেত্রে এই নেটওয়ার্ক অনেক বেশি অসুবিধা জন্য হতেই পারে আপনার জীবনে। যেমন ধরুন আপনি একটি তথ্য সুরক্ষিত করতে পারছেন না সে ক্ষেত্রে অনেকেই আপনার সেই দাতা বা তথ্য চুরি করে অপব্যবহার করতে পারে।

এছাড়াও ম্যালওয়্যার অ্যাটাক ভাইরাস অ্যাটাক হ্যাকারের আক্রমণে এইরকম বিভিন্ন ধরনের সমস্যাগুলো তো রয়েছেই। তাছাড়া নেটওয়ার্ক যদি আপনার ব্যবহার করতে হয় সে ক্ষেত্রে আপনার বিভিন্ন প্রকারের খরচা হয় এবং তথ্য প্রযুক্তির অনেক বেশি জ্ঞান অর্জন করার দরকার রয়েছে।

তাছাড়া নেটওয়ার্ক ব্যবহার করার জন্য অবশ্য আপনার একটি ডিভাইস ক্রয় করতে হবে যার মূল্য হতে পারে অনেক বেশি। এছাড়া মোটামুটি আর কোন অসুবিধা আপনি লক্ষ্য করবেন না নেটওয়ার্ক ব্যবহার করার ক্ষেত্রে।

নেটওয়ার্ক সম্পর্কে আমাদের শেষ মতামত

আশা করছি আমাদের এই আর্টিকেলটি সহায়তায় আপনি খুব সহজেই নেটওয়ার্ক কত প্রকার ও কি কি সে সম্বন্ধে জ্ঞান অর্জন করেছেন। আপনার পরিচিত বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে অবশ্যই আর্টিকেলটি শেয়ার করুন যাতে তারা খুব সহজে জেনে নিতে পারে নেটওয়ার্ক কত প্রকার এবং কি কি এই বিষয়টি।

এই পোষ্টটি শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে তাদেরকেও নেটওয়ার্ক নিয়ে জরুরি পোষ্টটি জানানোর সুযোগ করে দিতে পারেন। আজকে আমরা আপনাদের মাঝে নেটওয়ার্ক নিয়ে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করলাম।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top