রাউটার কিভাবে কাজ করে বিস্তারিত জেনে নিন

রাউটার কিভাবে কাজ করে? বর্তমানে ইন্টারনেট ছাড়া এক মিনিটও এই পৃথিবীতে কাটানো সম্ভব নয় মানব জাতির পক্ষে। তাই আপনাদের সকলেরই রাউটার কিভাবে কাজ করে এবং এই রাউটার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানা অনেক জরুরী। আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনাদের সঙ্গে রাউটার কিভাবে কাজ করে এবং রাউটারের ধরন এছাড়া রাউটার সম্পর্কে আরো বিস্তারিত তথ্য গুলো জানানো হবে। আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ার আমন্ত্রণ রইল।

রাউটার কিভাবে কাজ করে

রাউটার কিভাবে কাজ করে

রাউটার হচ্ছে এমন একটি নেটওয়ার্ক ডিভাইড যা বিভিন্ন ধরনের নেটওয়ার্কের মধ্যে ডাটা প্যাকেজ পাঠায়। সাধারণত মোবাইল কম্পিউটার এ ধরনের বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস গুলো যেখানে ইন্টারনেট ব্রাউজিং করা যায়। আর রাউটারের সহায়তা নিয়ে সে সকল ডিভাইসের মধ্যে একটি সক্রিয় নেটওয়ার্ক ডিভাইস ব্যবহার করে ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক ডাটা প্যাক প্রদান করানো হয়। 

রাউটার মূলত ইন্টারনেট সংযোগের মূল কেন্দ্র হিসেবে কাজ করে থাকে এবং বিভিন্ন ডিভাইস গুলোর মধ্যে সে ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক পৌঁছাতে সহযোগিতা করে এবং যোগাযোগ স্থাপন করে দেয়। তবে প্রতিটি রাউটারের আলাদা আলাদা ধরন রয়েছে এবং এ সকল রাউটার গুলো ব্যবহার করে ইন্টারনেট পাঠানোর একটি নির্দিষ্ট সীমানা রয়েছে। সেই সীমানা অবধি একটি রাউটার সাধারণত ইন্টারনেট ডাটা পৌঁছাতে পারে।

রাউটার কত প্রকার ও কি কি

রাউটার বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে এবং প্রত্যেকটি রাউটারের আলাদা আলাদা কার্যকারিতা থাকে। প্রধান ক্ষেত্র বিশেষে রাউটার ৫ প্রকারের হয়ে থাকে। সেগুলো সম্পর্কে নিচে আমরা বিস্তারিত তথ্য উল্লেখ করেছি।

১. ওয়ারলেস রাউটার

আপনারা যেই wi-fi ব্যবহার করে নিজেদের মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা গ্রহণ করছেন সেই ওয়াইফাইটি বেসিকালি ওয়ারলেস রাউটারের সহায়তায় সংযুক্ত থাকে। এবং ওয়ারলেস রাউটার ব্যতীত আপনি ওয়াইফাই ব্যবহার করতে পারবেন না। এই ওয়ারলেস রাউটারটি ওয়াইফাই প্রযুক্তির মাধ্যমে বিভিন্ন ডিভাইস গুলোকে ইন্টারনেট নেটওয়ারক এর সাথে সংযুক্ত করে ইন্টারনেট আধান প্রদান করতে সহায়তা করে।

ওয়ারলেস রাউটারের সঙ্গে বেশ কিছু অ্যান্টেনা থাকে যে সকল এন্টেনারে সহায়তায় বেতার সিগন্যাল প্রেরণ করে এবং গ্রহণ করে থাকে। এছাড়া ওয়ারলেস রাউটারে ফায়ারওয়াল এবং নিরাপত্তার জন্য এনক্রিপশন ব্যবহার করা হয়ে থাকে যাতে করে খুব সহজেই নিরাপত্তা প্রোটকলের সহায়তায় ডাটা সুরক্ষিত থাকে। কারণ গ্রাহকের ডাটা সুরক্ষিত রাখাটাই হচ্ছে এমন একটি কাজ যেটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। যা সহজেই করতে পারে ওয়ারলেস রাউটার।

ওয়ারলেস রাউটারের প্রধান সুবিধাই হচ্ছে এই রাউটারের সহায়তায় অনেকগুলো ডিভাইস একসঙ্গে যুক্ত হতে পারে ইন্টারনেটে। একটি ওয়ারলেস রাউটার সাধারণ ক্ষেত্রে 30 থেকে 50 মিটার পর্যন্ত ইন্টারনেট সংযোগ বা সিগন্যাল প্রদান করতে পারে। তাছাড়া ওয়ারলেস রাউটার এর মূল সুবিধাটি হচ্ছে এটি সহজে সেটআপ করা যায় এবং যে কেউ চাইলে খুব সহজে কোন জটিলতা বিহীনভাবে ব্যবহার করতে পারবে।

ওয়ারলেস রাউটারের অনেকগুলো অসুবিধা রয়েছে বটে। যার মধ্যে অন্যতম অসুবিধাটি হচ্ছে যদি কোন বড় ইমারত থাকে কিংবা দেয়াল থাকে সেক্ষেত্রে এই ওয়ারলেস রাউটারের সহায়তায় ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায় না। এছাড়া এই নেটওয়ার্কের মধ্যে নিরাপত্তা জনিত কিছু ত্রুটি লক্ষ্য করা গেছে। আপনি যদি সঠিক ভাবে আপনার ওয়ারলেস রাউটারটিকে নিরাপদ না রাখতে পারেন।

 অর্থাৎ নিরাপত্তা হীনতার মধ্যে ভোগে, সেক্ষেত্রে হ্যাকিং হওয়ার সুযোগ রয়েছে। তাছাড়া বেশিদূর পর্যন্ত সিগন্যাল প্রেরণ করতে পারেনা যার ফলে আপনি শুধুমাত্র বাসা বাড়িতে কিংবা অফিসে ছোটখাটো জায়গাগুলোতেই ব্যবহার করতে পারবেন।

কিন্তু পরিশেষে ওআরজেস রাউটার এমন একটি রাউটার যেটি কিনা খুবই স্বল্প মূল্যে পাওয়া যায় এবং এটি একটি অপরিহার্য ডিভাইস। আর এই ডিভাইসে ছাড়া কখনোই ইন্টারনেটের কথা কল্পনাও করা যাবে না। কারণ স্বল্পমূল্যে ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক যদি ব্যবহার করতে হয় তাহলে অবশ্যই আপনার ওয়ারলেস রাউটারের প্রয়োজন পড়বে। আর তার বিহীনভাবে ইন্টারনেট চালানোর জন্য আপনার ডিভাইসের কানেকশন পাওয়ার জন্য অবশ্যই ওয়ারলেস রাউটার একটি জরুরী ডিভাইস। এই ওয়ারলেস রাউটার আমাদের জীবনকে অনেকটাই সহজ করে দিয়েছে।

২. কেবল রাউটার

কেবল রাউটার হচ্ছে রাউটারের এমন একটি ডিভাইস যেই ডিভাইসটি শুধুমাত্র কেবল কিংবা তারের সঙ্গে যুক্ত করে ইন্টারনেট সেবা ব্যবহার করার যোগ্য হয়। যদি আপনি কেবল রাউটার ব্যবহার করতে চান সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার তারের প্রয়োজন হবে যে তারের সহায়তায় আপনার ডিভাইসের মধ্যে ইন্টারনেট সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন। কেবল রাউটার তারবিহীন কল্পনাও করা যেতে পারে না।

সেক্ষেত্রে অনেকের জন্যই কেবল রাউটার হতে পারে একটি অসুবিধাজনক রাউটার। তবে জেনে রাখা ভালো যে কেবল রাউটার হচ্ছে এমন একটি রাউটার যে রাউটার খুব হাই স্পিড ইন্টারনেট সুবিধা প্রেরণ করতে পারে। কারণ এটি সরাসরি আপনার ডিভাইসের সঙ্গে কেবলের সহায়তাই সংযুক্ত থাকে যার ফলে ইন্টারনেট সুবিধা আপনার ডিভাইজে অনেকটাই বেশি দেয় অন্যান্য রাউটারের তুলনায়।

তবে জেনে রাখুন কেবল রাউটার যদি আপনি ব্যবহার করতে চান সেক্ষেত্রে আপনার অবশ্যই অনেক বেশি ব্যয় করতে হবে। এছাড়া কোন ধরনের এক্সপার্ট ব্যতীত আপনি নিজে নিজে ঘরে বসে কখনোই কেবল রাউটার অনায়াসে সেটআপ করতে পারবেন না। যার ফলে অনেকের কাছেই কেবল রাউটার মনে হতে পারে একটি অনেক বেশি বিরক্তকর কিংবা ও দরকারি।

তবে কেবল রাউটারের গতিশক্তি অনেক বেশি থাকে। যার ফলে সহজে আপনার ডিভাইসে অনেক বেশি পরিমাণে ইন্টারনেট সুবিধা দিতে পারে এবং উচ্চ গতির হয়ে থাকে। এছাড়া নির্ভরযোগ্য একটি সংযোগ দিতে পারবে কেবল রাউটার তাছাড়াও ইন্টারনেটের নিরাপত্তা থাকে অনেকটাই বেশি অন্যান্য রাউটারের তুলনায়। যত নিরাপত্তা টাই অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ তাই যাদের কাছে নিরাপত্তা গুরুত্বপূর্ণ মনে হতে পারে তারা অবশ্যই কেবল রাউটার ব্যবহার করবে।

৩. কর্পোরেট রাউটার

কর্পোরেট রাউটার হল একটি উন্নতমানের নেটওয়ার্ক ডিভাইস যা মূলত বড় বড় কর্পোরেট অফিসগুলো এবং প্রতিষ্ঠানের জন্যই শুধুমাত্র ডিজাইন করা হয়েছে। সাধারণ ক্ষেত্রে আপনি কখনোই বাসা বাড়িতে এই সকল রাউটারগুলো দেখতে পাবেন না। কারণ বাসা বাড়িতে এতটা হাই স্পিড এর ইন্টারনেটের কখনোই প্রয়োজন পড়ে না। বড় বড় কর্পোরেট অফিসগুলোতে অনেক বেশি হাই স্পিডের ইন্টারনেট সুবিধার প্রয়োজন পরে বলেই এ সকল কর্পোরেট রাউটার ব্যবহার করা হয়।

আর কর্পোরেট রাউটার এর গতিসীমা না অনেক বেশি এবং উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন হয়ে থাকে। এছাড়া কর্পোরেট রাউটার বহুমুখী কানেক্টিভিটি প্রদান করে থাকে এবং ব্যান্ডউইথ ম্যানেজমেন্ট খুব সহজেই অপটিমাইজ করা যায়। যেহেতু এই রাউটার ডিজাইন করা হয়েছে কর্পোরেট অফিসগুলোর জন্য যার ফলে এখানে এডভান্স সিকিউরিটি রয়েছে। যার ফলে যে কেউ সহজেই চাইলে এই সকল কর্পোরেট রাউটার হ্যাকিং করতে পারবে না এবং আক্রমণ করতেও পারবেনা।

আগেই বলেছি এখানে রয়েছে এডভান্স কিছু সিকিউরিটি যার ফলে এখানে শেয়ারিং সিস্টেমটাও রয়েছে এডভান্স। তাছাড়া বিভিন্ন ধরনের এডভান্স সিস্টেম থাকার কারণে এখানে ইনস্টলেশন এবং রক্ষণাবেক্ষণ এর ক্ষেত্রেও আপনাকে বেশ কিছু জটিলতাই পড়তে হবে।

৪. ভার্চুয়াল রাউটার 

এই ভার্চুয়াল রাউটারটি শুধুই মাত্র তৈরি করা হয়ে থাকে বিভিন্ন ধরনের প্যাকেজ এর খরচ কম করতে। এটি সম্পূর্ণ একটি ভার্চুয়াল রাউটার যা কিনা সরাসরি উপস্থিত থাকে না তবুও ফিজিক্যাল রাউটারের মতই কাজ করে। সম্পূর্ণ সফটওয়্যার ভিত্তিক হওয়ার কারণে এখানে কোন ধরনের হ্যাকিং এর সুযোগ নেই এবং বেশ কিছু ধরনের এখানে সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। 

প্রধান ভাবে রাউটারকে এই পাচটি ভাগে ভাগ করা হলেও আরো বেশ কিছু প্রকারের রাউটার রয়েছে তবে সেগুলো সম্পর্কে না জানলে কোন সমস্যা নেই। তবে বিভিন্ন ধরনের আলাদা আলাদা কাজের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের রাউটারের প্রয়োজন পড়ে।

ওয়াইফাই রাউটার কত প্রকার

সাধারণত ওয়াইফাই ব্যবহার করার জন্য আমরা বিভিন্ন প্রকারের রাউটার ব্যবহার করে থাকি যার জন্য ওয়াইফাই রাউটারকেও আবার অনেক আলাদা আলাদা ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে। তবে ক্ষেত্র বিশেষে মাত্র বেশ কয়েকটি ভাগই ওয়াইফাই রাউটারকে ভাগ করা হয়। আমরা নিচে আপনাদের সুবিধার্থে বেশ কয়েকটি ভাগে ওয়াইফাই রাউটার কে ভাগ করে দিয়েছি যেগুলো উল্লেখ করা হলো।

১. সিঙ্গেল ব্র্যান্ড রাউটার 

সিঙ্গেল ব্র্যান্ড রাউটার সাধারণত শুধুমাত্র ফ্রিকোয়েন্সি ব্র্যান্ডের জন্য কাজ করে থাকে। আর এই রাউটারের খরচ অনেক বেশি কম হয়ে থাকে এবং সীমিত গতি সরবরাহ করে এবং দূরত্বে ভালো সংযোগ প্রদান করতে পারে। এই রাউটারটি বেশিরভাগ সময় ব্যবহার করা হয়ে থাকে ছোটখাট বাড়ির এবং অল্প ডিভাইস ব্যবহারের জন্য। তবে বহুল পরিসরের ডিভাইস ব্যবহার করার জন্য এই রাউটার মোটেও নয়।

২. ডুয়েল ব্র্যান্ড রাউটার 

ডুয়েল ব্র্যান্ড রাউটার সাধারণত দুটি ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ডে কাজ করে থাকে এবং এটি অনেক বেশি গতিসম্পন্ন হয়ে থাকে। একসাথে বেশ কিছু ডিভাইজেই খুব ভালোভাবে ইন্টারনেট সুযোগ সুবিধা প্রদান করতে পারে।

৩. গিগাবাইট রাউটার 

গেমিং করার জন্য সাধারণত মানুষ এই রাউটারটি ব্যবহার করে থাকে। অনেক বেশি গতিশীল যার সহ তাই বিভিন্ন স্টিমার লাইভ স্ট্রিমিং করার জন্য এই রাউটার ব্যবহার করে। এছাড়াও যারা ইন্টারনেটের সহায়তায় অনেক ভারী ভারী যেমন ভিডিও রেন্ডারিং কিংবা বিভিন্ন ধরনের অনলাইন স্ট্রিমিং করে থাকে তারা ব্যবহার করে। এরা কি এমন ভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যাতে শুধুমাত্র উচ্চগতির ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা এটি ব্যবহার করতে পারে।

৪. স্মার্ট রাউটার

নাম শুনে বুঝা যাচ্ছে স্মার্ট রাউটার এমন একটি রাউটার হবে যা কিনা অনেক বেশি স্মার্ট হবে এবং এর রাউটারটি কন্ট্রোল করা যাবে সহজেই। হ্যাঁ বিষয়টা এমনই একটি অ্যাপের সহায়তায় খুব সহজেই আপনি ক্লাউড ভিত্তিক এই রাউটার সিস্টেমটি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। এবং সহজেই এ রাউটারটি আপনি সকল ধরনের ফ্যাসালিটি গুলো নিজে নিজে কন্ট্রোল করতে পারবেন। 

পকেট রাউটার কিভাবে কাজ করে

পকেট রাউটার সাধারণত এমন একটি রাউটার হয়ে থাকে যা আপনাকে বিভিন্ন সময় বাইরে কোথাও ঘুরতে গেলে বা পাহাড়ি অঞ্চলে গেলে ইন্টারনেট সুবিধা উপভোগ করতে সহায়তা করবে। পকেট রাউটারের মধ্যে মূলত একটি সিম কার্ড ব্যবহার করার মাধ্যমে ইন্টারনেট সুবিধা ভোগ করার যোগ্য গড়ে তোলা হয়। এরাওটার ব্যবহার করার মাধ্যমে সহজেই বিভিন্ন মোবাইল ফোনের মধ্যে ইন্টারনেট সুবিধা উপভোগ করা যায়। 

অর্থাৎ একটি সিম ব্যবহার করে একটি পকেট রাউটার যদি ব্যবহার করতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনি অনেকগুলো মোবাইলের মধ্যে ইন্টারনেট সুবিধা পাবেন। আর পকেট রাউটার ইন্টারনেট বা ডাটা সিগনাল কে ওয়াইফাই সিগন্যালে রূপান্তর করে ফেলে যার সহায়তায় খুব সহজেই আপনি এই প্রোগ্রামটির মাধ্যমে রাউটারের মতো করে ব্যবহার করতে পারবেন আপনার মোবাইলে। পকেট রাউটার একটি ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক তৈরি করে ফেলে খুবই সহজে এবং ডাটা শেয়ারিং করার মতন সুবিধা দেয়।

রাউটার সম্পর্কে আমাদের শেষ মতামত

আশা করছি আমাদের এই আর্টিকেলটি সহায়তায় আপনি খুব সহজেই রাউটার কিভাবে কাজ করে ও রাউটার কত প্রকার ও কি কি সে সম্বন্ধে জ্ঞান অর্জন করেছেন। আপনার পরিচিত বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে অবশ্যই আর্টিকেলটি শেয়ার করুন যাতে রাউটার কিভাবে কাজ করে তা খুব সহজে জেনে নিতে পারে ।

এই পোষ্টটি শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে তাদেরকেও রাউটার নিয়ে জরুরি পোষ্টটি জানানোর সুযোগ করে দিতে পারেন। আজকে আমরা আপনাদের মাঝে রাউটার নিয়ে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করলাম। 

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top